উপকরণ -ওটস ,মসুর ডাল ,বেসন ,কাঠবাদাম ,গোলাপাপড়ি এবং আরও অনেক কিছু।

*কারা ব্যবহার করতে - কৈশোর পুরানো থেকে শুরু করে সব পুরনো মানুষের জন্য ব্যবহারযোগ্য। মাতৃকালীন সময় ব্যবহার করতে পারবেন। ছেলে মেয়ে দুটির জন্য ব্যবহারযোগ্য।

*ব্যবহারবিধি-

নরমাল স্কিনঃ দুধ দিয়ে উপটান টি ১০মিনিটের মত মিক্সড করে ব্যবহার করুন।

*ওয়েলি স্কিন- টকদই দিয়ে উপটান টি ১০ মিনিটের মত মিক্সড করার চেষ্টা করুন।

*কম্বিনেশন- টকদি+দুধ/গোলাপজল দিয়ে প্যাকটি ১০ মিনিটের মত ভিজিয়ে তারপর ব্যবহার করুন।

*সেনসিটিভ-ফির পানি/স্কুল জল মিক্সড করে ১০মিনিট অপেক্ষা করুন। ব্যবহার করুন। অবশ্যই প্যাচ কাউন্সিল ব্যবহার করবেন। কোনো রকমের পোড়া হলে সাথে পাসওয়ার্ড ফেলুন।

হাতে পায় ও ঠিক একইভাবে ব্যবহার করবে। স্কিনটাইপ মেইনটেইন করে।

ফেস প্যাক টি ১দিন পর ব্যবহার করুন বেস্ট রেজাল্টের জন্য। ৫০-৭০% শুকিয়ে প্রকৃত নরমাল পানিতে গিয়ে আলতোভাবে ম্যাসাজ করে উঠিয়ে ফেলুন। ফেসপ্যাক উঠিয়ে ফেলার পরে অবশ্যই ম্যায়েশ্চরাইজার ব্যবহার করুন। হাতে পায় ওয়েল দিতে পারেন অথবা লোশন।

সোপটি সাধারন সাবানের মতই ব্যবহার করবেন।

আগামী ২ বার ব্যবহার করবেন।

ব্যবহার সময় সাবানটি শান্তে লাগাবেন না। আপনার ত্বকে লাগালে ব্যাথা পেতে পারেন। তাই আমাদের সাবানটি হাতে ভালো করে রাব করে ফেনা তুলুন। ফেনা দিয়ে ত্বককে ম্যাসাজ করুন। অতঃপর পানি দিয়ে ভোট ফেলুন।

*পাকারিতা-রেগুলার ব্যবহারে মুখের ও হাতের পায়ের লোমে কমায়। উজ্জ্বলতা আনে। হাত পা ও স্কিনের গতিরোধ করে। স্কিন ও হাত পা অনেক বেশি সফ্ট ও ময়েশচোরাইজাড করে।

*সন্তান সংরক্ষণ - প্যাকটির ভিতরের পানিও পানি ও বাতাস না করার জন্য এই বিষয়টি দেখতে চাই। ব্যবহার পর অবশ্যই প্যাকার জিপটি ভালভাবে ইন্সটল নরমাল ফ্রিজে অথবা শুষ্ক জায়গায় সংরক্ষণ করতে হবে। আগামী ২দিন ৩০মিনিটের জন্য কড়া রৌদে দিতে হবে। প্যাকটার গুনাগুন অক্ষুন্ন থাকবে।

প্যাকের সময় ২ মাস।

সংরক্ষণের জন্য সাবানটি শুকনা জায়গায় জায়গা করে নিন। ব্যবহার্য টুকরোটা বাদে বাকিগুলো ফ্রিজে অথবা ঠাণ্ডা জায়গায় সংরক্ষণ করুন। বেশি পার হওয়া সাধারণ ব্যবহার করবেন না। মাস ৬ মাস

উপকরণ-

ওটস, লাল মসুর ডাল, ছোলার গুঁড়ো (বেসন), বাদাম, গোলাপের পাপড়ি এবং আরও অনেক কিছু।

কারা এটি ব্যবহার করতে পারবে-

বয়ঃসন্ধিকাল থেকে শুরু করে সকল বয়সের মানুষের জন্য উপযুক্ত। গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা যেতে পারে। পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যই উপযুক্ত।

কিভাবে ব্যবহার করবেন-

স্বাভাবিক ত্বক: দুধের সাথে উবটান মিশিয়ে ১০ মিনিটের জন্য রেখে দিন এবং প্রয়োগ করুন।

তৈলাক্ত ত্বক: টক দইয়ের সাথে মিশিয়ে ১০ মিনিটের জন্য রেখে দিন।

মিশ্র ত্বক: ব্যবহারের আগে টক দই এবং দুধ/গোলাপ জলের মিশ্রণে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন।

সংবেদনশীল ত্বক: ফিল্টার করা জল বা গোলাপ জলের সাথে মিশিয়ে ১০ মিনিট রেখে দিন। ব্যবহারের আগে সর্বদা একটি প্যাচ পরীক্ষা করুন। যদি আপনার কোনও জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়, তাহলে অবিলম্বে ধুয়ে ফেলুন।

আপনার ত্বকের ধরণের উপর নির্ভর করে আপনি এটি আপনার হাত ও পায়ে একইভাবে প্রয়োগ করতে পারেন।

সেরা ফলাফলের জন্য প্রতি এক দিন পরপর ফেসপ্যাকটি ব্যবহার করুন।

প্রায় ৫০-৭০% শুকিয়ে গেলে, সাধারণ জল দিয়ে আলতো করে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন।

মুখ ধোয়ার পর, সবসময় মুখে ময়েশ্চারাইজার লাগান। হাত ও পায়ের জন্য, আপনি তেল বা লোশন ব্যবহার করতে পারেন।

সাবানের ব্যবহার:

সাবানটি যেকোনো সাধারণ সাবানের মতোই ব্যবহার করুন, দিনে সর্বোচ্চ ২ বার।

সাবান সরাসরি ত্বকে লাগাবেন না, কারণ এতে অনেক প্রাকৃতিক ভেষজ থাকে। সরাসরি স্পর্শে অস্বস্তি হতে পারে। প্রথমে, সাবানটি আপনার হাতে ভালো করে ঘষে ফেনা তৈরি করুন, তারপর ত্বকে মালিশ করার জন্য ফেনা ব্যবহার করুন এবং জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

সুবিধা:

নিয়মিত ব্যবহারে মুখ এবং শরীরের লোমের বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে। ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে। মুখ, হাত এবং পায়ের ত্বকের রঙ সমান করে। ত্বককে নরম এবং আর্দ্র করে তোলে।

সতর্কতা এবং সংরক্ষণ:

নিশ্চিত করুন যে প্যাকের ভেতরে যেন পানি বা বাতাস প্রবেশ না করে। ব্যবহারের পর সর্বদা জিপ লকটি শক্ত করে বন্ধ করুন। একটি সাধারণ রেফ্রিজারেটরে বা শুষ্ক জায়গায় সংরক্ষণ করুন। এর কার্যকারিতা বজায় রাখতে মাসে দুবার তীব্র সূর্যালোকের সংস্পর্শে আসুন। ২ মাসের মধ্যে মেয়াদ শেষ হয়ে যায়।

সাবান সংরক্ষণের জন্য, এটি একটি শুকনো জায়গায় রাখুন। ব্যবহারের জন্য সাবানটি ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। অব্যবহৃত টুকরোগুলি ফ্রিজে বা ঠান্ডা জায়গায় সংরক্ষণ করুন।

মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে এটি ব্যবহার করবেন না।

৬ মাসের মধ্যে মেয়াদ শেষ হবে